২০১৩ সালের ১৮ই সেপ্টেম্বর।।।
দিনটি ছিলো বুধবার।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চের ঠিক পাশে সুন্দর এক মনোরম পরিবেশে কিছু উদ্যোমী আত্মবিশ্বাসী প্রাণচঞ্চল কিছু নবীন এই দিনটিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো দেশের সংস্কৃতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন সংঘটিত করার।।
গ্রাম বাংলার খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষগুলোর জীবন-সংস্কৃতির মধ্যে যে সরলতা বৈচিত্র্যময়তার নির্যাস রয়েছে তা বর্তমান যে কোনও অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে লড়াই করে তার আপন শক্তি নিয়ে উজ্জীবিত হতে সক্ষম।।।
অপসংস্কৃতি এবং অস্থিরতার এই সকল নেতিবাচকতার বিপরীতে সুস্থ, রুচিশীল এবং সারল্যতাপূর্ণ একটি ইতিবাচক সাংস্কৃতিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ নিয়ে সেই দিন তারা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন একটি মহান উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে।।।
সেই মহেন্দ্রক্ষণে যারা দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে পথচলা শুরু করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান পুরোধা ব্যক্তি হিসেবে যিনি স্বরণীয় হয়ে রয়েছেন তিনি হচ্ছেন লোকজ সাংস্কৃতিক সংগঠনের সন্মানিত প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জনাব আব্দুল্লাহ আল মারুফ। এছাড়াও ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক জনাবা নন্দিতা পাল, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জনাব মিজানুর রহমান একই সঙ্গে সন্মানিত সদস্য মুশফেক জামান সফল, মাহবুবুল্লাহ রাফি সহ আরও বেশ কিছু উদ্যোমী ত্যাগী নবীন সেই দিনটি থেকেই একসঙ্গে একত্রিত হয়ে একটি সুন্দর সাংস্কৃতিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ নিয়ে পথ চলা শুরু করেছিলেন যার মধ্যে দিয়েই মূলত যাত্রা শুরু হয় লোকজ সাংস্কৃতিক সংগঠনের নিরন্তর পথচলার।।।।
লেখকঃ-
আব্দুল্লাহ আল মারুফ
(প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, লোকজ সাংস্কৃতিক সংগঠন)